Covid 19 Tally: নতুন প্রজাতিটি প্রথম ধরা পড়ে কেরালায়। তবে ভালো খবর হলে এই নতুন প্রজাতির আক্রমণ থেকে মুক্তির হার ৯৮.৮১ শতাংশ
নতুন বছরের মুখে ক্রমশ আতঙ্কের কারণ হয়ে দাঁড়াচ্ছে করোনা সংক্রমণ। ফের সেই মাস্ক, ফের সেই করোনবিধি ফিরবে কিনা সেই আতঙ্ক ধীরে ধীরে বাড়ছে। এর মধ্যে গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে করোনা আক্রান্ত হলেন ৭৪৩ জন। তবে ভালো খবর হল আগের দিনের তুলনায় আক্রান্তের সংখ্যা ৫৪ কম। আর গোটা দেশে ৩৯৯৭ করোন আক্রান্ত। তবে আরও একটি ভালো দিল লক্ষ্য পড়বে ১৯ মে-র একটি হিসেব দেখলে। ওইদিন করোনা আক্রান্ত হয়েছিলেন, ৮৬৫ জন। অর্থাত্ আক্রান্তের সংখ্যা ক্রমশ কমছে।
উল্লেখ্য, ২০২০ সালের জানুয়ারি মাস থেকে দেশে করোনা আক্রান্ত হয়েছেন ৪,৫০,১২,৪৮৪ জন। এর মধ্যে অনেকেই করোনাকে হারিয়ে আর ফিরতে পারেননি। সেই সংখ্যাও অনেক। দেশে এখনওপর্যন্ত করোনা আক্রান্ত হয়ে মৃত্যু হয়েছে ৫,৩৩,৩৫৮ জনের। আর গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে মৃত্যু হয়েছে ৭ জনের। এদের মধ্যে ৪ জন কেরালার, ২ জন কর্ণাটকের, একজন তামিলনাডুর ও একজন ছত্তীসগঢ়ের। আরও একটি উদ্বেগের বিষয় হল এবার বাজারে এসেছে করোনার একটি নতুন প্রজাতি জেএন ডট ওয়ান। গত ২৮ ডেসেম্বর পর্যন্ত নতুন এই প্রজাতির করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন ১৪৫ জন।
গত ২১ নভেম্বর থেকে ১৮ ডিসেম্বরের মধ্যে নমুনা পরীক্ষায় নতুন প্রজাতির জেএন ডট ওয়ান ধরা পড়েছে। এটি ওমিক্রণ পিরোলা থেকে এসেছে। এই নতুন প্রজাতিটি প্রথম ধরা পড়ে কেরালায়। তবে ভালো খবর হলে এই নতুন প্রজাতির আক্রমণ থেকে মুক্তির হার ৯৮.৮১ শতাংশ।
কি করে করবেন ?
গত ২১ নভেম্বর থেকে ১৮ ডিসেম্বরের মধ্যে নমুনা পরীক্ষায় নতুন প্রজাতির জেএন ডট ওয়ান ধরা পড়েছে। এটি ওমিক্রণ পিরোলা থেকে এসেছে। এই নতুন প্রজাতিটি প্রথম ধরা পড়ে কেরালায়। তবে ভালো খবর হলে এই নতুন প্রজাতির আক্রমণ থেকে মুক্তির হার ৯৮.৮১ শতাংশ।
- Covid 19 Tally: নতুন প্রজাতিটি প্রথম ধরা পড়ে কেরালায়। তবে ভালো খবর হলে এই নতুন প্রজাতির আক্রমণ থেকে মুক্তির হার ৯৮.৮১ শতাংশ
কি করে করবেন ?
গত ২১ নভেম্বর থেকে ১৮ ডিসেম্বরের মধ্যে নমুনা পরীক্ষায় নতুন প্রজাতির জেএন ডট ওয়ান ধরা পড়েছে। এটি ওমিক্রণ পিরোলা থেকে এসেছে। এই নতুন প্রজাতিটি প্রথম ধরা পড়ে কেরালায়। তবে ভালো খবর হলে এই নতুন প্রজাতির আক্রমণ থেকে মুক্তির হার ৯৮.৮১ শতাংশ।
গত ২১ নভেম্বর থেকে ১৮ ডিসেম্বরের মধ্যে নমুনা পরীক্ষায় নতুন প্রজাতির জেএন ডট ওয়ান ধরা পড়েছে। এটি ওমিক্রণ পিরোলা থেকে এসেছে। এই নতুন প্রজাতিটি প্রথম ধরা পড়ে কেরালায়। তবে ভালো খবর হলে এই নতুন প্রজাতির আক্রমণ থেকে মুক্তির হার ৯৮.৮১ শতাংশ।